শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫৭ অপরাহ্ন

ঈদগাঁওতে অস্থায়ীভাবে তৈরী করা হচ্ছে মাছ বাজার

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময়: বুধবার, ২ আগস্ট, ২০২৩
  • ৬ টাইম ভিউ

[ad_1]

এম আবু হেনা সাগর, ঈদগাঁও॥ ঈদগাঁওতে মাছ বাজার অস্থায়ী ভাবে তৈরি করা হয় অবকাঠামো। বর্তমান অবস্থানে সরকারি উদ্যোগ‌ দ্বিতল বিশিষ্ট মাছ বাজার মার্কেট নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়। শীঘ্রই কার্যক্রম শুরু হলে এখানে আর মাছ বেচাকেনা করা যাবেনা।

তার প্রক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মধ্যস্থতায় পার্শ্ববর্তী স্থানে ব্যক্তি মালিকানাধীন খালি স্থানে অস্থায়ীভাবে মাছ বাজারের শেড তৈরির কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

দেখা গেছে, মাছ ব্যবসায়ীদের উপস্থিতিতে কর্মরত শ্রমিকরা শেড তৈরির কাজ চালাচ্ছে। নিচে বালি এবং ইট দিয়ে বেচাকেনা ও চলাচল উপযোগী করা হচ্ছে। গাছ দিয়ে অস্থায়ীভাবে নির্মাণ করা হচ্ছে মাছ বাজারের শেড। প্রায় আশি কড়া জমির উপর মাছ বাজারটি গড়ে তোলা হচ্ছে।

মাওলানা নুরুল ইসলাম জানান, ঈদগাঁও উপজেলার অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকারিয়ার অনুরোধ ও ইচ্ছা অনুসারে তাদের মালিকানাধীন এই জমিতে অস্থায়ী মাছ বাজার নির্মাণ করার অনুমতি দেয়া হয়েছে।

ঈদগাঁও বাজার ইজারাদার রমজানুল আলম কোম্পানি জানান, ১৪২৯ বাংলা সনের পহেলা বৈশাখ বাজারের মাছ বাজার শেডটি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে ফেলা হয়। টেন্ডার, সরকারি বরাদ্দ অনুমোদন ও অন্যান্য জটিলতার কারণে দীর্ঘ ১৫ মাস উক্ত বাজার শেড তৈরির উদ্যোগ দেখা যায়নি। বার্ষিক তিন কোটি পনের লাখ পঁচিশ হাজার টাকা রাজস্ব দিয়ে তিনি ঈদগাঁও বাজারের ইজারা নেন। এ বাজারে মাত্র দুইটি স্থায়ী শেড রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে মাছ বাজার শেড ও মরিচ বাজার শেড। মাছ বাজার শেডটি ভেঙ্গে ফেলায় স্থানীয় ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি তিনিও অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন।

কয়েকদিন আগে মাছ বাজার মার্কেটের ভিত্তি প্রস্তর আনুষ্ঠানিকভাবে স্থাপন হয়েছে। ব্যবসায়ীদের চাওয়া মতে নতুন স্থানে বাজারের কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ দেয়া হচ্ছে। এখাতে অবকাঠামো তৈরি ও ভাড়া সহ আনুষাঙ্গিক খরচ তাকেই বহন করতে হবে। এতেও তার প্রচুর ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। মাছ ব্যবসায়ীদের সুবিধার কথা চিন্তা করে এবং তাদের ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানান।

ব্যবসায়ী নেতা হাসান তারেক বলেন, সাধারণ মাছ ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে প্রশাসনিক সমন্বয়ে নতুন স্থানে মাছ বাজার স্থাপন করা হচ্ছে। এর যাবতীয় ব্যয়ভার বাজার ইজারাদার পক্ষ থেকে খরচ করা হবে। মাছ বাজারের মূল মার্কেট তৈরি হয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের ফের সেখানে ফিরিয়ে আনা হবে।

[ad_2]

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
স্বত্ব © ২০২৫ আমাদের সমাজ |