ফসলি জমির মাটি কেটে ইট ভাটায় বিক্রির হিড়িক, প্রভাব পড়েছে গ্রামীণ জনপদের মেঠো রাস্তাঘাটে

লেখক: Amadersomaj
প্রকাশ: ৯ মাস আগে


 

রবিউল হক বাবু, ফুলপুর: বাংলাদেশে শীত মৌসুম আসলে ইট ভাটার মাটি সরবরাহ করা হয় ফসলি জমির মাটি থেকে। অনুর্বর হয়ে পড়ে ফসলি জমি, প্রভাব পড়ে কৃষির উপর। ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুরের বিভিন্ন ইউনিয়নে শুরু হয়েছে মাটি খেকোদের অত্যাচার।ফসলি জমির মাটি কেটে ইট ভাটায় বিক্রির হিড়িক পড়েছে, ভেঙে যাচ্ছে গ্রামীণ জনপদের মেঠো রাস্তাঘাটে।

স্হানীয় এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায় এলাকার ভুমি দস্যু প্রভাব শালি এক হাইব্রিড নেত। এ মাটি ব‍্যবসায়ীরা উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে দুই ফসলি জমির মাটি কেটে ইটভাটায় বিক্রি করেন। যাহা কৃষি ফসলের জন্য ব্যাপক ক্ষতি।

সঠিক তদন্তের সত্যতার ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ আইনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে এদেরকে আইনের আওতায় আনার লক্ষ্যে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সুদৃষ্টি কামনা রইলো এলাকার সাধারণ আমজনতার।

এলাকার স্বচেতন মহলের কাছে জানতে চাইলে তিনারা বলেন, আমরা ইউনিয়ন ভুমি অফিস কার্যালয় ও ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে সচেতন মহল বৃন্দের ফোন দিলে তারা কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেন না।

আজকে আমরা গণমাধ্যম সাংবাদিকদের ধারা নির্বাহী অফিসারের পদক্ষেপে আশা করছি এবং ফসলি জমির মাটি কেটে ইট ভাটায় বিক্রির যে হিড়িক জমেছে, গ্রামের গ্রামীণ জনপদের মেঠো রাস্তাগুলোতে চলাচল একেবারে কষ্ট হয়ে পড়ছে দিনদিন , শীতের সকালে কুয়াশা ভেজা গ্রামের মেঠো পথে রাস্তায় হাজারো মাটি জমে থাকা বর্ষার দিনে এ রাস্তা গুলোতে হাঁটায় অসম্ভব হয়ে ধারাবে।

এদিকে ইটখোলার ধোঁয়া ফসলের মাঠ পর্যায়ে ব্যাপক ক্ষতি গ্রস্তে গ্রামের গ্রামীণ কৃষক শ্রমিকেরা। আরেক দিকে বালুদস্যু প্রভাব শালি সিন্ডিকেট চলছে। এদের কে আইনের আওতায় দাবাবার কোন প্রদক্ষেপ দেখা মিলেনি গ্রামের মেঠো পথে।

IT Amadersomaj