বাঁশখালী প্রধান সড়কের উপর ঝুকিপূর্ণ গাছ কর্তনের সংবাদ প্রকাশে টনক নড়ল কর্তৃপক্ষের 

লেখক: Amadersomaj
প্রকাশ: ১১ মাস আগে


আনিছুর রহমান, স্টাফ রিপোর্টার : চট্রগ্রাম বাঁশখালী প্রধান সড়কের দ্বারে হেলে পড়া বিপদজনক গাছ ও ডাল কর্তনের সংবাদ গত ডিসেম্বরের ০১ তারিখ ২০২২ ইং এই প্রতিবেদক বাংলাদেশ সকাল প্রকাশ করলে ব্যাবস্হা গ্রহণ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

প্রকাশিত সংবাদটিতে নিম্ন রূপ তুলে ধরা হল। উপজেলার প্রধান সড়ক বৈইলচড়ি ইউপি বাজারের দক্ষিনে চেচুরিয়া বাজারে সংলগ্ন উওর পার্শ্বে গার্লস কলেজ ও হামেদিয়া মাদ্রাসার রাস্তার প্রবেশদ্বারে দেখা যায় ক্ষতে ধরা গাছ গুলো। গাছের বাঁকা ডালগুলো ঘূর্ণিঝড় চাড়াও যেকোন মূর্হতে ভেংঙে পড়ে ঘটতে পারে অনাকাঙ্ক্ষিত দূর্ঘটনা।

উপকূলীয় বন বিভাগ অক্সিজেন সৌন্দর্য বর্ধন এবং রাষ্ট্রীয় উন্নয়নের স্বার্থে চারাগাছ গুলো রোপনের পরবর্তী নিয়মিত রক্ষনাবেক্ষন অযত্ন অবহেলার ঘাটতি থাকাই সে গুলো বড় হওয়ার পর দূর্যোগ পূর্ণ আবহাওয়ার ক্ষয়ক্ষতি থেকে পথচারীদের রক্ষায় জনস্বার্থে সোঁজা সুজি গাছের ডাল গুলো বাঁশখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি অপসারন করলেও প্রধান সড়কের উপর হেলে পড়া বড় বড় বাঁকা ডাল গুলো উপকূলীয় বন বিভাগ কখনোই অপসারন না করায়, বিপদজনক বড় ডাল গুলো ভেংঙে পড়ে যে কোন সময় হতে পারে হতাহত।

সড়ক’টি দিয়ে প্রতিদিন কক্সবাজার জেলার, চকরিয়া, পেকুয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালী সহ বিভিন্ন প্রান্তের দূরপাল্লার ছোট বড় যাত্রী ও সাধারণ পরিবহন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছেড়ে আসা সাধারণ, যাত্রী পরিবহনগুলো চট্রগ্রাম শহর প্রবেশ দিয়ে কর্ণফুলী আনোয়ারা বাঁশখালী হয়ে পেকুয়া, চকরিয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালী উদ্দেশ্যে বিপদজনক গাছগুলো নিছ দিয়ে যাতায়াত করার সময় প্রতিনিয়ত গাছের সাথে সংঘর্ষের ফলে ক্ষত সৃষ্টি হয়।

সৃষ্ট ক্ষতের কারণে ঝুকিতে রয়েছে গাছগুলো। দুইটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রী, সড়ক দিয়ে নিয়মিত দূরপাল্লা এবং উপজেলার উত্তর থেকে দক্ষিনে যাতায়াতরত পথচারী ও জনসাধারণ মনে করেন দ্রুত বিপদজনক গাছ এবং ডাল কর্তন না করলে নির্বিগ্নে জনসাধারণ চলাচল ঘটতে পারে অনাকাংখিত দূর্ঘটনা।

দূর্ঘটনা এড়াতে নাম প্রকাশ না শর্তে একই এলাকার ছাত্র, ছাত্রী, স্হানীয় সচেতন নাগরিক, সাধারণ যাত্রী’এবং যাত্রী পরিবহণের কয়একজন ড্রাইভার বলেন দীর্ঘদিন যাবৎ গাছগুলো ঝুঁকিতে রয়েছে। বিপদজনক গাছ ও ডালের অনাকাঙ্ক্ষিত দূর্ঘটনা এড়াতে শীগ্রই গাছের বাঁকা ডাল গুলো কেটে অপসারণ করার জন্য উপকূলীয় বনবিভাগ ও প্রশাসনের সু দৃষ্টি কামনা করেন।

এই প্রতিবেদক সংবাদটি বাংলাদেশ সকাল’এ প্রকাশিত হওয়ার পর সে সময় উপজেলা প্রশাসন জনাব সাইদুজ্জামান চৌধুরী দৃষ্টিপাত হলে তিনি এসিল্যান্ড ভূমি, ও উপকূলীয় বনবিভাগের সম্বনয়ে ঝুকিপূর্ণ গাছটি কেটে নির্বিঘ্নে জনসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া উপজেলা প্রশাসনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। সড়ক দিয়ে যাতায়াত’রত শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অফিস আদালতে কর্মরত, কর্মকর্তা কর্মচারী, সচেতন নাগরিক সমাজ, বিভিন্ন পরিবহণের ড্রাইভার, প্রমূখ।

IT Amadersomaj