[ad_1] নীরব রাত, চাঁদের আলো,মনের কোণে জাগে কত জিজ্ঞাসা,সেও কি আমার মতো এত কথা বলে? হৃদয় কাঁপে, বুকটা ধড়ফড়ে,স্মৃতির পাতায় ভেসে ওঠে তার মুখ,বলে ভালোবাসি? তার চোখের জ্যোৎস্না, হাসির ঝলকানি,মনে
[ad_1] পর্বত চূড়ায় মেঘের বাঁধন,নীচে নদী বয়ে চলে গান।দুর্গাপুর, বিজয়পুর পাহাড়,সোমেশ্বরী নদীর ধার। স্বচ্ছ পানি, ঝর্ণার মতো,বালিয়াড়ি চিকন, সাদা রঙ।পাখিরা ডাকে মধুর সুরে,মন ভরে যায় প্রকৃতির স্পর্শে। ইতিহাস বহন করে
[ad_1] আকাশে নীল, মেঘের বাঁধন ছিঁড়ে,সূর্যের আলো, ঝলমলে ভেসে এসেছে।নববর্ষের বাতাস, শুভেচ্ছা বহন করে,প্রকৃতি আপন মুখ, হেসে ফুটিয়েছে। খেতের ধান, দীর্ঘশ্বাস ফেলে,পাখিরা কলতান, মধুর সুরে গান।নদীর জলে, ঢেউ খেলে, মৃদু
[ad_1] অপ্রত্যাশিত হৃদয়ে থেকে যেও তুমি,অচেনা সুরে গান গেয়ে যেও।মনের আঙিনায় ফুলে ওঠে নীলকুমুদ,স্মৃতির আকাশে উড়ে যায় সাদা মেঘ। তোমার আসা অঘোষিত, অপ্রত্যাশিত,তবুও হৃদয় তোমায় চায় বারবার।তোমার স্পর্শে জাগে অজানা
[ad_1] পরের জন্মে তুমি বরং ফুল হইও,রঙিন পাপড়ি মেলে সূর্যের আলোয় হাসিও।ভোরের শিশিরে ভিজে, দুপুরের রোদে পুড়ে,সন্ধ্যার আঁধারে ম্লান হয়ে, জীবনের গান গাইও। মানুষের জীবন কতই না ক্ষণস্থায়ী,এক নিমেষে সুখ,
[ad_1] চাঁদের হাসি ঝরে এলো,আকাশে আলোর খেলা,মনে আনন্দ ঢেলে এলো,ঈদের আনন্দে মেলা। নতুন জামা, নতুন জুতা,সাজ সাজ রব,সবার মুখে হাসি ফুটা,ঈদের আনন্দে লব। গরিব-ধনী সকলেই,আজ একই সাথে,মিলেমিশে খায় খাবার,ঈদের আনন্দে
[ad_1] যদি সময় পান কবরস্থানে যাবেন,সেখানে শুয়ে আছে কতশত প্রাণ,কত স্মৃতি, কত গল্প, কত আহাজারি,সব থেমে আছে এক নিষ্প্রাণ স্থানে। একবার ভাবুন, কত স্বপ্ন ছিল তাদের,কত আশা ছিল, কত উদ্দেশ্য
[ad_1] টাকার জন্য কত ছেলে বিক্রি করে দিলো,সকালের ঘুম, বিকেলের ক্রিকেট-ফুটবল আর সন্ধ্যার আড্ডা। মায়ের কোলে মাথা রেখে ঘুমিয়ে থাকার সুখ,বন্ধুদের সাথে খেলাধুলার আনন্দ,আড্ডায় আড্ডায় গল্প করার সেই মজা,সব বিকিয়ে
[ad_1] আমি একটা বনবাস চাইযেখানে মানুষ নামে অমানুষ নেই,শুধু পাখির কলকাকলি, ঝর্ণার কলতানআর বনানীর মর্মর সুরে মন ভরে যাবে। আমি একটা স্বচ্ছ হৃদয় চাই,যে হৃদয়ে আমি ছাড়া অন্য কারো আনাগোনা
[ad_1] রোমান্টিক হলে প্রেম হতো, ভালোবাসা হতো,চোখে চোখে রহস্যের খেলা, ঠোঁটে ঠোঁটে গান হতো।চাঁদের আলোয় স্নান করে, রাত জাগা হতো,তারার ঝিলিক দেখে, মনের গান গাওয়া হতো। ফুলের সুবাসে মাতোয়ারা, হৃদয়