[ad_1] তুমি সুন্দর, জান্নাতুল ফেরদাউসের মত,স্বচ্ছ, সুন্দর, সুনির্মল তোমার পরশ।হেটে চলা রাস্তায়, সুবাসিত হয় মেশকের ঘ্রাণ,তার মধুর আবৃত্তি ছুঁয়ে দেয় মন। কাজল কালো চোখে, মায়া হরিণীর মত,কালো বোরকায় মুগ্ধতা, প্রেমে
[ad_1] ময়মনসিংহের স্নিগ্ধ পানির ধারে,স্পন্দন আমার প্রথম প্রেমের স্পর্শে।ব্রহ্মপুত্রের কূলে গল্প শুনি প্রাচীন,জনপদের মধ্যে ভুমিকে গড়ি শেষ মিলন। পানির নীল ছায়ায় আমার ছোঁয়া,যেখানে প্রতিসন্ধি নাই, শুধু অপরূপ ছায়া।যেখানে আমার যে
[ad_1] স্বরণই প্রেম, দিলের গহীনে সুর,যতটুকু বুঝি, সেটুকু অধিক ঘুর। প্রেমেই ভক্তি, অনন্ত আলোর ঝরা,অচেনা পথে, চলে যায় সে দ্বারা। ভক্তিতেই সাক্ষাৎ, প্রভুর অদৃশ্য চোখ,ভক্তের মনে, বাজে অমৃত গল্পের তোক।
[ad_1] শেষ বিকেলে নদীর পাড়ে,আকাশে কেটে যাচ্ছে আলোর সারা।বসে আছি একা, মন সোজা নয়,দক্ষিনা বাতাস এনে দেয় পুরানো স্মৃতির খেলা। নদীর ছল ছল শব্দ, মনের স্বপ্ন ভাসিয়ে যায়,যেন গোধূলির গান,
[ad_1] সব শেষে যে তোমারে পাইলো,সে তোমার মনের মতি পাইলো। জীবনের ঝড়ো বাতাসে,তোমার হাত তার হাতে থাকুক পাশে। যেখানে শোকের মেঘ ঝোলায়,সেখানে তার ভালবাসা তোমারে আলোয় ভাসায়। সব দুঃখ কষ্ট
[ad_1] জায়গায় জায়গায় ঘুষ বন্ধ হোক,শুদ্ধতার পথে সবাই মিলে চলোক। ন্যায়ের আলোয় পৃথিবী উজ্জ্বল হোক,ব্যর্থ না যাক শ্রম, আশা ও মোক। কাজে কাজে সততা, সজীবনে শ্রদ্ধা,করোনা কোন কথা ভাঙ্গি অথবা
[ad_1] মন খারাপ, আকাশে মেঘ চায়,পাথরের মত ভারী, পুরানো গান রায়। সময়ের পাঁচালি যখন জোরে বায়,মন থাকে নির্জন, শূন্য মেঝে দু’পায়। স্মৃতির বেলায় হারায়ে যাওয়া স্পর্শ,মনের কোণে মোর বাসে সে
[ad_1] এক কাপ কফি,শীতের বিকেলে,হাতে নেয়ার সময় জেনে ফেলে। বাপরের ধুম তার উপরে উঠে,মনের কোন কোণে স্মৃতি জুড়ে। বৃষ্টির মত ধারায় ধারায়,কথার বাদল ঝরে, মন ভরা যায়। কফির গরমে দেখি
[ad_1] আমাদের হাটা হয়নি বহুদিন সবুজ অরণ্যে,চোখে নির্ঝর পড়ে , দুঃখে মন ভাসে মোর। আমাদের যাওয়া হয়নি নার্সারি কিংবা বাগানে,ফুলের গন্ধ মনে নাই, দিনগুলি যেয়ে যায় শূন্য পানে। শহরের ঘোর
[ad_1] প্রিয় কন্ঠ, তুমি কেমন আছো?বহুদিন শুনিনা তোমার মধুর গান।ভীড়ের মাঝে অচেনা সড়কে,কি আর শুনি তোমার পার্থক্য প্রশ্ন? সেই অতীতের অধিকার, সেই গোলাপে চুমু,তোমার বলা সেই ‘ভালবাসি’ শব্দ কি আজও