যে পুরুষ তোমাকে ভালোবাসবে তোমার জন্য তার যত বাজে স্বভাব আছে সে পরিবর্তন করবে ।তোমাকে তার জীবনে মেইন প্রায়োরিটি দিবে । তোমার ভাললাগা ,তোমার মন্দ লাগা ,তোমার মুড সুয়িং সবটুকুই
মেয়েদের নিজস্ব কোন চুলের ঘ্রান নেই! যেটা থাকে সেটা শ্যাম্পুর স্মেল। ঘুমালে সব মেয়েকে সুন্দর লাগে! এটা কিছু ছেলেরা কেন বলে আমার জানা নাই। ঘুমালে সবার মুখ তৈলাক্ত, ফুলে থাকে।
মেয়েরা জন্মগত ভাবেই একটু অভিমানী । তারা তাদের অভিমান নিয়ে নিজেকে আড়াল করে রাখতে ভালোবাসে । মেয়েরা চায় কেহ তাকে খুঁজুক । সামান্য ভালোবাসায় তাকে মায়া দেখাক । মেয়েদের
কেউ প্যারা দিচ্ছে? চুপ হয়ে যান, কেউ অনেক ভালোবাসার পরও প্রাপ্যটা দেয়নি? চুপ হয়ে যান। কোনো মানুষ অনেক অপমান করছে? চুপ হয়ে যান। কেউ ঠকিয়ে গেছে? চুপ হয়ে যান॥ কেউ
আমার কাছে সবচেয়ে বড় ঐশ্বর্য হলো প্রেম , মায়া , মমতা , পারিবারিক বন্ধন । মানুষ টাকা না থাকলে গরীব হয় কিন্তু প্রেম ও ভালোবাসা মায়া মমতা জীবনে না থাকলে
মানুষ অনেক আয়োজন করে আরেকজনের মন ভাঙ্গে , মন ভাঙ্গা প্রতিটা টুকরো আবার জড়ো করে তারপর জিগাসা করে তোমার মন ভাঙ্গার সময় তোমার কষ্ট হয়নি তো ? দেখো ,আমার কিন্তু
কি তোমাকে দহন করে ? নিজের চাওয়া গুলো ! হা নিজের চাওয়া গুলো যখন পাওয়া হয় না ওটা আমাদের মনকে পীড়া দেয় ।আমাদের অন্তর কে পোড়ায় … আফসোস তার ধোয়া আমরা
তারপর বহুশতক পরে যদি , আবার দ্বিতীয় বার ফিরিয়া আসি এই পৃথিবীর তটে , আমি সব কিছু হয়ে জন্মাতে চাই , কেবল মাত্র মানুষ হয়ে জন্মাতে চাই না । ভীষণ
মানুষ কেউ কাউকে ছেড়ে যায় না , ভালোবাসা কেবল আমাদের ছেড়ে যায় । ইমোশন কে বুকের আড়াই ইঞ্চি গভীরে দাফন করা শিখে যাই আমরা। তারপর হঠাৎ করে বছর পেরিয়ে যায়
জীবনটা রঙ্গীন কিন্তু কিছু সময় ওটা সাদা কালো ও টক্সিক মনে হতে থাকে কারন নিজের গাটস গুলোকে যখন আমরা ভুলে যাই তখন জীবনটা অসহনীয় পর্যায়ে চলে যায় । টক্সিক রিলেশন