[ad_1] তথাকথিত শিক্ষাব্যবস্থা কে ধিক্কার,শিশুর স্বপ্ন ভাঙে, শিক্ষকের হাতে। শিক্ষালয়ের কোণে কোণে বাজে রাজ্যের গানশিশুর চোখে ভয়, আর শিক্ষক যেন হায়েনা। ধর্ষিত হচ্ছে আমাদের আশা, আমাদের স্বপ্ন,পূর্বে বলা হতো, শিক্ষক
কন্যা, তুমি আলোর স্বপ্ন, জীবনের অমূল্য রত্ন। তোমার হাসি, তোমার খেলা, মানবতার প্রতীক মিশে আছে সকল বেলা। জন্মই তোমায় অধিকার দিয়েছি প্রকৃতি, স্বাধীনতা, সম্মান, প্রেমের অচল অধিকৃতি। কোনো বন্ধনে
[ad_1] কন্যা, তুমি আলোর স্বপ্ন,জীবনের অমূল্য রত্ন।তোমার হাসি, তোমার খেলা,মানবতার প্রতীক মিশে আছে সকল বেলা। জন্মই তোমায় অধিকার দিয়েছি প্রকৃতি,স্বাধীনতা, সম্মান, প্রেমের অচল অধিকৃতি।কোনো বন্ধনে বাঁধা যাও না তুমি কখনও,উড়ানের
নারী দিবস এক ভেল্কিবাজি নারী দিবস এক ধোঁকা, নারীর নামে দিবস রেখে নারীকে বানায় বোকা। উস্কে দেয় কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল নারীকে তার অধিকারের নামে, দিবস পালন করতে গিয়ে তাই নারী
[ad_1] পৃথিবীর সব ভালোবাসা তোমার হোক,তুমি অনিন্দ্য সুন্দর হয়ে উঠোভালোবাসায়,ভালো-লাগায়। তোমার কণ্ঠ ছেঁয়ে যাক-দূর হতে দূর দিগন্ত। তোমাকে ছোঁয়ার তীব্র আক্ষেপ থেকে যাক আমার,যেমন আমাবস্যায় ছেঁয়ে তাকে অন্ধকার!তেমনি থাকুক আমার।
[ad_1] আব্বারে দেহি না কতকাল,হেয়ও আমারে দ্যাহে না।আব্বা, তুমি কি জানতো না?এতিমের দু:খ কষ্ট। আব্বার কথা, সেই হাসি,আমার প্রতিদিন মনে পড়ে।এতিম হওয়ার কি কষ্ট জানি,আমার চোখের ঝরে শোক। জীবনের সব
তুমি ভাবো ভুল ঝরা পালকে পাখির প্রস্থান অরণ্য গহীন ঊষাহীন অন্ধকার একবার এসে যদি দেখো প্রান্তিক অরণ্যে তুষার আবরণ পালকের উপরে যদি দেখো শুভ্রতায় নক্ষত্রের দ্যুতি বিচ্যুতি কবেকার দৃশ্যপটে গড়া
[ad_1] আমার কোনো আফসোস নেই যে তোমাকে পেলাম না,মনের গভীরে তোমায় ছুড়ে ফেললাম আমি চুপচাপ।কারণ আমি প্রথম থেকেই জানতাম সত্য,তুমি কখনোই আমার হবে না, শুধু থাকবে দূরত্ব। তারপরেও যে ভাবে
[ad_1] যেদিন তুমি ল্যাভেন্ডার ব্লু শাড়ি পরে,কোমল কানে ঝুমকো ঝুলিয়ে চালো,ভ্রমর কালো চুলে কাচা গারবেরা লাগিয়ে,নীলচে চোখে কাজল মেখে- সেদিন সামনে এসে, আড়-চোখে তাকালে,সব স্মৃতির সরণী চোখের জলে মিলালে,তোমার সে
[ad_1] পূর্ণিমা রাতের জ্যোৎস্নায়,আকাশে চাঁদের মিষ্টি মায়া।জলের উপরে চাঁদের আলো,শোনা গেলে মনে হয় কোন ভালো। প্রকৃতির শোভা জাগায় আজ,চুপচুপ ভাবে মনের সাজ।ঝোঁপে ঝোঁপে ঝিঁঝিঁ বাজে,পূর্ণিমা রাতের মাঝে মাঝে। জ্যোৎস্না রাতে