[ad_1] চঞ্চল রোজা বিস্তীর্ণ মনচায় শুধু ভালোবাসুক প্রিয়জন। চঞ্চল রোজা অভিমানী মনঅভিমান তার মূর্ত ভাবনায়। ভালোবাসা পাওয়ার অভিমান, কেউ একটু কাঁধে নিয়ে ঘুরুক তার অভিমান। চঞ্চল রোজা ভ্রান্তির মন,ভ্রান্তি ভুলে
[ad_1] আজকাল “ভালোবাসি” কথাটা বড্ড সস্তা হয়ে গেছে,অর্থের চাকরি এবং কামের দাস্যে প্রেম শব্দটি হারিয়ে গেছে। এখন আর কেউ ভালোবাসে না, ভালোবাসার নাটকে এখন সবাই হচ্ছে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা। বারবার “ভালোবাসি”
[ad_1] একাকীত্বে অবেলায় আমার মৃত্যু হোক,চুপচাপ জমানো যাক এ পৃথিবীর শোক। সমাজ ব্যবস্থা, তোমার দোলাদোলি রাঙা,আমাকে নিয়ে তুমি কর না আর গান? আমি চাই শান্তি, আমি চাই নিরাপত্তা,মৃত্যুর পর আর
[ad_1] আকাশ জানুক আমি তোমায় ভালোবাসি,বাতাসে প্রতিধ্বনি হোক ভালোবাসি ভালোবাসি,তোমার করা প্রতিটি চুম্বন জাগায় মনে শিহরণ,তোমার আঁখির মতন জলে বাসি, ভালোবাসি, ভালোবাসি। তোমায় বুকে মাথা রাখি জীবনের সাথী,নদীর ধারার মতো
[ad_1] গত কালে আম্মা এসেছিলো,চোখের জলে স্মৃতি ঝরে ফেলিলো। আম্মা চলে যাওয়ার ক্ষনে,আমার বুকের মাঝে বেদনা গভীর বুনে। আম্মা, আপনি কেন চলে গেলেন?আমার আত্মা অবিরাম কাঁদতে থাকে সেজন্য। আম্মার জড়িয়ে
[ad_1] বহুদিন পর মা এসেছে ঘরে, মমতাময়ীর মুখের হাসি ঘরে আনলো ভরে। সাথে আনলো মা আনারস, জাম্বুরা, আমাদের আদর নিয়ে হাসির সাগরা। আরও আনলো মা ডিম দুধ, সেই জন্মের স্বাদ জেগে উঠে চেতনা মধু। আনলো
[ad_1] আমি হলাম মুগ্ধ পাখি,মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে তাকিকখনো হাজার ফুল,কখনও কবিতা কাকলি। বাতাসের সাথে খেলা করি,আকাশে উড়ে যাই;কখনো হাসির মেলা,কখনও মনের খেলা। স্বপ্নের সুগন্ধে ভাসি, অজানার আকাশে পাখি। কখনও বৃষ্টির কণা, কখনও সপ্নের
[ad_1] তোর হাসিটা ভীষণ দামী, জানি, তুই হলি মনের মনি। মন খারাপি টা ও সস্তা না, কিছু ভালো লাগেনা আর প্রাণে। একলা ভীষণ তুই ছাড়া, জীবনের গল্প হয়ে যায় শূন্য। এই মন করিডোরের
[ad_1] স্বপ্নের কাননে দেখি তোমায়, হৃদয়ের পানে বসিয়ে ধরি তোমায়। ভালোবাসা আমার কোন বক্তব্য নয়, তা এক মধুর স্বপ্ন,নয়নভরা হয়। তোমাকে দেখি আমি চাঁদের মতন, আমার জীবনের সেরা উপহার তুমি আনন্দের ধরা। বলবো
[ad_1] অসুস্থ শরীর, ক্লান্ত মস্তিষ্ক,প্রতিদিনের যত্নে পড়ে যায় ক্রীড়া বিস্তার।প্রশান্তি খুঁজি সব প্রয়াসে, অবসানে,প্রেরণা পেয়ে যায় আবার জীবনে উৎসাহে। ঘুম কমে যায়, আঁখের নীচে কালো ছায়া,তবু মনে পোড়ানো স্বপ্ন কী