[ad_1] প্রেমময় শানু, তুমি আলোর ধারা,তুমি অন্ধকারে ঝলমলে উঠা তারা।তোমার চোখের দৃষ্টিতে মোর আনন্দের খনি,তুমি আমার মনের মতো স্বপ্নময় বন্যা। প্রেমময় শানু, তুমি মৃদু সপ্ত সুরের গান,বৃষ্টির মাঝে শুনি তোমার
[ad_1] আমি বুকে বাঁধি নি হিম্মতের বেল,বিপদের মধ্যে ঢুকি, আমার চিন্তা নেই হেল।বাইক টা দিছে শ্বশুরমশাই, আব্বা দিছে তেল। যেতে চাই স্বপ্নের পার, করতে চাই সাধন,উড়ে যাই গতির সাথে, জেট
[ad_1] মায়াবী ওই আকাশ দেখুকতোর চন্দ্র বরন মুখ। আকাশ দেখুক,দেখুক বাতাস ভোরে উঠা রবিকর দেখুক-দেখুক মাঝরাতের পূর্ণিমার চাঁদ। হাতে চুড়ি –কপালে কালো টিপ,ফিকে লাল শাড়ি;শাড়িতে তুমি অনন্য নারী। মুগ্ধ তুমি
[ad_1] তুমি আবার জন্ম নিও,আমি তোমারই প্রেমে পড়বো।মেঘের মত কালো চুল,আবার ফুলের মত হাসির ফুল। তুমি আবার জন্ম নিও,আমি তোমারই প্রেমে পড়বো।সূর্যের মত জ্যোতি,তোমার কাছে নিয়ে যাবো আমার চতুদর্শী। যে
[ad_1] তোমার অসুখ আমারও হয়,আমারও হয় মায়া;অবহেলা ছড়িয়ে পড়ে শিরায়,বুকে ফেলে ছায়া। মায়া হলো ছায়ার মতো,এই আছে এই নাই,আটকে যেয়ে মায়ার ভেতর,যাচ্ছে জীবনটাই॥ কেউ মিশে জল হতে চায়,কেউ হতে চায়
[ad_1] কিছু চিঠি কি পেতে পারি নাহ?তুমি এত সুন্দর চিঠি লিখো! অনবদ্য চিঠি;মনোমুগ্ধকর চিঠি। শুধুই ভাবছি আমি,তোমার মধুর কবিতা লিখতে,তোমার চোখের নীলিমার সুরে। চিঠির পাতায় মেঘের ছায়া,হৃদয়ে সুরের ঝাপটা হাওয়া।মনটা
[ad_1] নৌকা ভেড়ে না আরআজ সুন্দরপুর কেয়া ঘাটে,পারাপার হয় না কেহআজি এই ঘাটে। ঘাট খানি আজও আছেদু’টো ডেঙ্গি নৌকো,মেছোর ঠাক জাল-দু’ধারে রয়েছে তার অশরথ গাছ। কতো পথিক পারি দিলোবটবৃক্ষকের তলে
[ad_1] প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পূর্ণ –সুন্দরপুর গ্রাম;সুন্দরপুরে সুন্দর মনের মানুষ-রিপন তার নাম। সদা হাস্য উজ্জল,সকলের সাথে মিশে –গড়েছে আমৃত্যু বন্ধন। সুখ দুঃখে রিপন থাকে পাশাপাশি, সকলে বলে রিপনকে বড্ড ভালোবাসি। তোমরা
[ad_1] তোমারে পেয়ে গেলে হয়তো এত –সুন্দর গান শোনা হতো না! শোনা হতো না টাইটেল ১০১ কিংবা ওল্ড স্কুল। অপূর্ণ ভালোবাসায় লিখা থাকুক তোমার নাম; তুমি আছো অপূর্ণতায়! তোমারে পেয়ে গেলে
[ad_1] চারদিকে হচ্ছে টা কি?শুধু আগুন আর আগুন! আগুনে পুড়ে আমার সোনার দেশটাকি শেষ হয়ে যাবে? চারদিকে এত আগুনের সংবাদ। অগ্নীকান্ডে পুড়ছে দেশ পুড়ছে আমার হৃদয়। আগুনের মাঝে হারিয়ে যাচ্ছে-আমার স্বপ্ন,